OrdinaryITPostAd

বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম জেনে নিন

আপনি যদি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সহজ উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানো সহজ উপায় সম্পর্কে সকল খুঁটিনাটি বিস্তারিত জানতে পারবেন। বলে আমি মনে করি।

পোস্ট সূচীপত্র - বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর দ্রুততম মাধ্যম জেনে নিন

  • বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর  মাধ্যম  
  • বিকাশ ও নগদে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সুবিধা ও অসুবিধা 
  • বিদেশ থেকে দেশে টাকা আসতে কতদিন সময় লাগে 

বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর মাধ্যম - 

অনেক আগে বাংলাদেশ থেকে যারা প্রবাসে থাকতো তারা বাংলাদেশী টাকা পাঠাতে অনেক সমস্যা হতো কিন্তু বর্তমান সময়ে এই জটিলতা এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে। বাংলাদেশিরা কাজে সূত্রে প্রবাসে থাকেন। বাংলাদেশীদের উপনির্ভর করে থাকেন তাদের পরিবার পরিজনরা।প্রবাসে থাকা বাংলাদেশিরা অনেক কষ্টে অনেক ধৈর্যে প্রচন্ড পরিশ্রমে অর্থ উপার্জন করে।

কষ্ট করে মাতাল ঘাম পায়ে ফেলানো টাকা দেশে পাঠানোর জন্য বিভিন্ন উপায়ে ও বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে থাকেন। পাঁচ বছর আগেও প্রবাসী বাংলাদেশী ভাইদের টাকা তার নিজ দেশে পাঠাতে অনেক কষ্ট হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে নানা তথ্য প্রযুক্তির কারণে বিদেশের টাকা দেশে পাঠানোর নিয়ম অনেক সহজ হয়ে গেছে।

আরো পড়ুন -ই পাসপোর্ট এর ফরম প্রদানের নিয়ম - ই পাসপোর্ট এর সুবিধা অসুবিধা

এসব তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুবই সহজে খুবই জলদিতে প্রবাসী বাংলাদেশী ভাইরা দেশে টাকা পাঠাতে পারছে। চলুন বন্ধুরা বিদেশ থেকে কিভাবে দেশে টাকা পাঠানো যায় কিছু সহজ মাধ্যমের উপায় জেনে আসি  - 

 বিকাশ - বর্তমান সময়ে অনলাইনে টাকা পাঠানোর অন্যতম মাধ্যম বিকাশ। বিকাশ তাদের সেবা দেশে ও দেশের বাইরে সেবার পরিধি দেশের বাইরেও প্রসারিত করেছে। ব্র্যাক ব্যাংকের সাহায্যে প্রতিষ্ঠানটি খুবই সহজে বিদেশ থেকে আসা টাকা গ্রাহকদের হাতে তুলে দেয়ার সুন্দর সহজ একটি মাধ্যম। তার জন্য সর্বপ্রথম সেই দেশে বিকাশের অনুমোদিত অংশীদার এবং তালিকাভুক্ত ব্যাংকের শাখা এবংমানি ট্রান্সফার এর কাছে যেতে হবে।

একজন ব্যক্তি প্রতিদিন সর্বনিম্ন ৫০ ৫০ টাকা ও সর্বোচ্চ ১ লাখ ২৬ টাকা পাঠাতে পারবে। আর বিকাশ থেকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গাতে প্রতি মাসে পাঠানো যায় ৪ লাখ টাকা। এই অর্থ ট্রান্সফারের জন্য কোন বিকাশ এজেন্সিকে কোন বাড়িতে অর্থ প্রদান করতে হয় না। প্রবাসী ভাইদের বাড়িতে থাকা পরিজনদের  সেই টাকাটি ক্যাশ আউট বা টাকাটা হাতে পেতে ১ হাজারে ১৮ টাকা দিতে হবে।

আরো পড়ুন - তীব্র গরম থেকে বাঁচার উপায় - কি খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে

ওয়াইজ - খুবই সহজ ও সুন্দরভাবে টাকা পাঠানোর বা মানি ট্রান্সফারের উপায় হল ওয়াইজ।ওয়াইজ  নামটা নতুন হলেও মানি ট্রান্সফারের সহজে সুন্দর উপায়। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র থেকে টাকা পাঠানোর সহজ ও সুন্দরী উপায় ও সুপরিচিত নাম ওয়াইজ ।ওয়াইজ ২০১৯ সালের শুরু হলেও অবাক করা বিষয় হচ্ছে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী এর ব্যবহারকারী সংখ্যা প্রায়  ২১ মিলিয়ন এর বেশি। মোবাইল ফোনে ব্যবহার করার ফলে জনগণের মধ্যে একে অপরের যুগ উপযোগী করে তুলেছে।

আর বাংলাদেশ অনেকেই আছে যারা টাকা পাঠানো বা ট্রান্সফারের জন্য ওয়াইজ ছাড়া আর কিছু ভাবতেই পারে না। এদের থেকে বোঝা যায় মানি ট্রান্সফারের জন্য ওয়াইজ কত সুন্দর সহজ উপায়। পৃথিবীর কোন ব্যক্তি যদি ওয়েবসাইট থেকে অ্যাকাউন্ট খুলে তাহলে তাকে সবসময় খেয়াল রাখতে হবে কোন ব্যক্তি যদি ওয়েবসাইট থেকে অ্যাকাউন্ট খোলা তাহলে তাকে সব সময় একটা দিকে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোন তথ্য ভুল না হয়।

প্রবাসী ভাইদের কাছে টাকা লেনদেনের সময় নাম মাত্র চার্জ কাটে। তার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশী ভাইদের জন্য অন্যতম ও প্রধান টাকা পাঠানোর মাধ্যম প্রথম পছন্দ ওয়াইজ। কোন প্রবাসী ভাইদেরকে কোন ব্যাংক বা কোন এজেন্সির কাছে দারস্ত হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। প্রবাসী ভাইদের টাকা দেশে পাঠানোর জন্য তাদের হাতে থাকা মোবাইলে টাকা পাঠানোর দায়িত্ব নিয়ে নেবে।আর এই টাকার উপর নির্ভর করে প্রবাসী ভাই বাংলাদেশের সরকারের কাছ থেকে পাবে২.৬ শতাংশ রেমিটেন্স।

আরো পড়ুন - তেলাপোকা তাড়ানোর ঘরোয়া উপায়

ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড - যদি অতিরিক্ত ফি এর ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে চায় তাহলে সে যেন ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড ব্যবহার করতে পারে। কারণ অল্প ফি প্রদানের মাধ্যমে সহজে মানি ট্রান্সফার করা যাবে ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড এর মাধ্যমে।মোবাইল অ্যাপ ভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি আমেরিকা অনুমোদিত। তার জন্য টাকা ট্রান্সফারের কোন ভয় নেই।ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড এদের যাত্রা শুরু হয় ২০১৯ সালে। কোন ব্যক্তি যদি দ্রুত টাকা ট্রান্সফার করতে চাই তাহলে টাকাটা খুবই দ্রুত পাপকের কাছে পৌঁছে যায়।

যুক্তরাষ্ট্র,অস্ট্রেলিয়া,কানাডা,তুরস্ক,রাশিয়া,লন্ডন,জার্মানি,ফ্রান্স,ইতালি,নেদারল্যান্ড, বেলজিয়াম,স্পেন,পাকিস্তান, ইন্ডিয়া,জাপান, চীন আরো বিভিন্ন দেশে থাকা ব্যক্তিদের টাকা বাংলাদেশের অত্যন্ত অঞ্চলের বাসিন্দাদের হাতে পৌঁছে যায় খুবই সহজে।ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড বাংলাদেশে বিকাশসহ স্থায়ী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে শক্তিশালী দায়িত্ব গড়ে তুলেছেন।

 প্রবাসী বাংলাদেশী ভাইরা সরকার থেকে ২.৫ শতাংশ তো পাচ্ছেই। তাদের সাথে ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড  অ্যাপ ব্যবহার ব্যবহার করে টাকা পাঠালে ট্যাপ ট্যাপ সেন্ড এর পক্ষ থেকে বিশেষ বোনাস দেওয়া হয়।

স্কিল - স্কিল হলো বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সারদের টাকা হাতে পাওয়ার উপযুক্ত গেটওয়ে। এটি কেউ পেপালের বিকল্প হয়ে থাকে জুমের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অনেক ফ্রিল্যান্সিং এর কাছ থেকে টাকা উত্তোলনের জন্য স্কিল চাওয়া হয়। বাংলাদেশ থাকা ফ্রিল্যান্সিংদের পেপাল না থাকা অভাব প্রদান করে দেয় ও হাত ছেড়ে বাঁচায় স্কিল। প্রবাসে থাকা ভাই গুলো তাদের নিজ দেশে টাকা পাঠানোর জন্য স্কিল ব্যবহার করতে পারে কোন প্রকারের ঝামেলা ছাড়াই।

স্কিল মানি ট্রান্সফারের সুবিধা গুলো অন্যতম হলো কম মানি ট্রান্সফার করলে অর্থ কম লাগে। তার সাথে আছে কোন প্রকারের ভয় ও ঝামেলা ছাড়াই যথেষ্ট সুরক্ষার সাথে নিজ দেশে অর্থ পাঠানো নিশ্চয়তা।স্কিল এর ও মোবাইল অ্যাপস আছে সাধারণ পেমেন্ট গুলোর জন্য। কোন ব্যক্তি যদি স্কিলের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা পেতে স্কিলের অফিশিয়াল পেজ থেকে একটা একাউন্ট খুলে নিলেই হয়।

তবে সফল বা বেশি টাকা পাঠানোর জন্য স্কিল কর্তৃপক্ষ আপনার কাছ থেকে বিভিন্ন তথ্য তথ্য চেতে পারেন।স্কিল এর মাধ্যমে বাংলাদেশেও টাকা পাঠানো যায়।স্কিল এর মাধ্যমে বাংলাদেশের টাকা পাঠাতে হলে আপনাকে একজন ব্যবসীত হবে। আর এর জন্য আপনাকে কোন ফি দিতে হবে না। কিন্তু মাঝে মাঝে গ্লোবাল পেমেন্ট মেথড ব্যবহার করে ১.২০ শতাংশ টাকা কাটতে পারে।

মানিগ্রাম - বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর মাধ্যমগুলোর মধ্যে ৪ লক্ষাধিক এজেন্ট মানিকগ্রাম একটি নাম বেশ পরিচিত। মানিগ্রাম প্রতিষ্ঠানটি বেশ পুরনো হওয়ার কারণে বাংলাদেশী অধিকাংশ প্রবাসীদের কাছে নির্ভরযোগ্যতা অনেক। মানিকগ্রাম এটা অ্যাকাউন্ট খুলতে বেশ কিছু তথ্য প্রয়োজন যেমন প্রবাসীদের জন্ম নিবন্ধন কার্ড,ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র এডমিট কার্ড মাধ্যমিক এর সার্টিফিকেট আরো বেশ কাগজ ও তথ্যর প্রয়োজন। এগুলো নিয়ে মানিগ্রাম এজেন্ট এর কাছে যেতে হবে।

ব্যাংকিং ও মোবাইল অ্যাপস এর মাধ্যমে মানিগ্রাম ব্যবহার করা যায়। মানি গ্রাম ব্যবহার করার জন্য গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট মোবাইল নাম্বার থাকতে হবে। ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে ১০০০ অ্যামেরিকান ডলারে ৩০ ডলার চার্জ কাটা হবে।

রেমিটলি - পৃথিবীতে যে কোন প্রবাসীর সবচেয়ে কম চার্জে তার নিজ দেশে টাকা পাঠানোর সেবার মাধ্যম রেমিটলি। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের অনেক ব্যাংকই এখন রেমিটলিতে টাকা লেনদেনের অনুমতি দিচ্ছে। এই ব্যাংক গুলো হচ্ছে সোনালী ব্যাংক,ইসলামী ব্যাংক,ডাচ-বাংলা ব্যাংক,আশার আলো ব্যাংক,ব্রাক ব্যাংক ইত্যাদি। এইসব ডিজিটাল ব্যাংক ব্যাংকিং এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে চার্জ নেওয়া হয় ৩ ডলার।

এসব ব্যাংকের সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে, লিমিটেন্সের মাধ্যমে যেকোনো ব্যাংকের টাকা দারুন এক্সচেঞ্জ রেটে পাওয়া যায়। এক্সপ্রেস ও ইকোনোমি ফান্ড ট্রান্সফারের দুটি মুডি আছে। এক্ষেত্রে কোন প্রবাসে যদি এক্সপ্রেস ওয়েতে টাকা পাঠায় তাহলে খুব দ্রুত টাকাটা পৌঁছে যায় গ্রাহকের হাতে। আর অন্যদিকে ইকোনোমি  টাকা পাঠালে কোন ফ্রি দিতে হয় ন। ফ্রিতে একটি একাউন্ট খুলে সেখানে সমস্ত তথ্য দিলে এবং পেমেন্টের সকল তথ্য দিলে মানি ট্রান্সফারের জন্য সম্পন্ন হয়ে যায়। এই মানে ট্রান্সফারের আপডেট পৌঁছে যাবে মোবাইল ও ইমেইল এর মাধ্যমে।

জুম - বাংলাদেশি প্রবাসী ও ও ফ্রিল্যান্সাদা পেপাল কে মানি ট্রান্সফার সেভাবে ব্যবহার করলে বর্তমান সময়ে পেপালের বিকল্প হিসেবে জুম সার্ভিস ব্যবহৃত হচ্ছে। জুম সার্ভিসটা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে দেশীয় আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে। বিদেশ থেকে নিয়ে টাকাটা নিয়ে গ্রাহকের হাতে তুলে দিতে। জমে লেনদেনটা হয় খুবই সহজ ও সুন্দরতার মাধ্যমে। জুমের সাথে মানি এক্সচেঞ্জ করতে হলে জুমের ওয়েবসাইটের ইউজার ড্যাশবোর্ডে সবসময় জুম ব্যবহার করতে হবে।

সরাসরি জুমের ওয়েব সাইটে গিয়ে সাইন ইন করে ব্যবহারকারী নতুন প্রোফাইল তৈরি করলেই। পৃথিবী যেকোনো ব্যক্তি জুম থেকে খুবই সহজে মানি ট্রান্সফার করতে পারবে। জুম থেকে মানি ট্রান্সফার করার জন্য ১০০০ মার্কিন ডলারে ৬ মার্কিন ডলার দিতে হবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত এই পরিষেবা খুব সহজে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা যাবে।

জুমের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীর বড় বড় শহরের থেকে ডলার ও পাউন্ড বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছে বাংলাদেশি টাকা হয়। বিদেশ থেকে যেমনি খুবই সহজে বাংলাদেশি টাকা পাঠানো যাচ্ছে বাংলাদেশের মানুষেরাও তেমনি টাকা উঠে খুবই সহজেই নানান কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছে।

বিকাশ ও নগদে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর সুবিধা ও অসুবিধা -

বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর যেমন সুবিধা আছে কিন্তু তেমন অসুবিধা আছে যেমন ,

  • টাকা পাঠানোর সময় একটা নাম্বার ভুল হওয়ার কারণে সে টাকা অন্য মানুষের কাছে চলে যায়
  • বিকাশ এজেন্ট থেকে টাকা তুলে বাসায় নিয়ে যাওয়ার সময় পকেট মারার ভয় থাকে
  • অনেক সময় দেখা যায় একাউন্ট কেউ হ্যাক করে নাই
  • বিদেশ থেকে টাকা পাঠালে বাংলাদেশে তা দেরি করে আসে
  • ব্যাংক  থেকে টাকা তুলে নিয়ে বাসায় যাওয়ার সময় ডাকাতের সম্ভাবনা দেখা দেয়

বিদেশ থেকে দেশে টাকা আসতে কতদিন সময় লাগে  - 

টাকার পরিমাণ যদি কম হয় তাহলে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠাতে ১ থেকে ২ দিন সময় লাগে। কিন্তু টাকার পরিমাণ যদি বেশি হয় যেমন ৩ থেকে ৫ লাখ টাকা তাহলে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা আসতে ৭ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪