সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় - সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম

আপনি যদি সোরিয়াসিস রোগ হবার কারণ,সোরিয়াসিস  কোন বয়সের সবচেয়ে বেশি হয় ,সোরিয়াসিস হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না  ,সোরিয়াসিস রোগীর খাবার তালিকা ,সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় ,সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম ও ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে পোস্টে আপনার জন্য। আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন করতে পারেন তাহলে।

আমি বলছি সোরিয়াসিস রোগ হবার কারণ,সোরিয়াসিস  কোন বয়সের সবচেয়ে বেশি হয় ,সোরিয়াসিস হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না  ,সোরিয়াসিস রোগীর খাবার তালিকা ,সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় ,সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম ও ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পোস্ট সূচীপত্র - সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় - সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম 

• সোরিয়াসিস রোগ হবার কারণ
• সোরিয়াসিস  কোন বয়সের সবচেয়ে বেশি হয়
• সোরিয়াসিস হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না 
• সোরিয়াসিস রোগীর খাবার তালিকা
•  সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়
• সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম ও ওষুধের নাম

সোরিয়াসিস রোগ হবার কারণ -   

• আসলে সোরিয়াসিস রোগের কারণ এখনো পর্যন্ত জানা যায়নি
• যদি বংশের কারো হয় তাহলে আপনার সোরিয়াসিস  রোগ হতে পারে
• বারবার গলায় ইনফেকশন হলে হতে পারে
• সূর্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকলে হতে পারে
• অতিরিক্ত ওষুধ খেলে হতে পারে
• মানসিক চাপ থাকলে হতে পারে
• সোরিয়াসিস  কোন প্রকারের ছোঁয়াচে রোগ নয়

সোরিয়াসিস  কোন বয়সের সবচেয়ে বেশি হয় - 

ছোট শিশু থেকে শুরু করে ৭৫ বছরের বৃদ্ধ থেকে সব বয়সেই এ রোগ হতে পারে। তাছাড়া নারী পুরুষ উভয়েরি  এ রোগ হতে পারে। তবে নারী পুরুষ ও  শিশু১৬ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে এ রোগ বেশি হতে পারে।

আরো পড়ুন - সোবোরিক ডার্মাটাইটিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায়

কোন প্রকারের মারাত্মক রোগ নয় সোরিয়াসিস। তবে সময়মতো চিকিৎসা না করলে এ রোগের তীব্রতা আরো মারাত্মক হতে পারি। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সোরিয়াসিস লোকটি ত্বকে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। তাছাড়া সোরিয়াসিস লোকটি নৌকো পায়ের পাতায় হতে পারে। ভুল চিকিৎসার কারণে সোরিয়াসিস  সারা গায়ে দেখা দিতে পারে।

বর্তমান সময়ে সোরিয়াসিস রোগের উন্নত চিকিৎসা রয়েছে এবং ভিন্ন ভিন্ন চিকিৎসা বের হচ্ছে। কিন্তু সোরিয়াসিস রোগটি সম্পন্ন নিরাময় যোগ্য  নয়।সোরিয়াসিস এ রোগটি ভালো হওয়ার পরও দীর্ঘদিন চিকিৎসা না করার কারণে আবার দেখা যেতে পারে শরীরে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সোরিয়াসিস রোগের উপসর্গ বা লক্ষণ গুলো কমিয়ে রাখা যাই।

সোরিয়াসিস হলে কোন কোন খাবার খাওয়া যাবে না -  

অনেক খাবার আছে এসব খাবার খেলে সোরিয়াসিস রোগটি বাড়িয়ে দেয় যেমন গরুর মাংস,খাসির মাংস,লাল ধরনের মাংস,হাঁসের ডিম,হাঁসের মাংস,বোতকের মাংস,বোতকের ডিম,টক জাতীয় ফল,অতিরিক্ত তেল জাতীয় খাবার,অতিরিক্ত চিনি জাতীয় খাবার,অতিরিক্ত মসলা জাতীয় খাবার, ফাস্টফুড জাতীয় খাবার,ধূমপান,মদ্যপান ও জর্দা এ খাবারগুলো সবসময় এড়িয়ে চলতে হবে।

সোরিয়াসিস রোগীর খাবার তালিকা -

সোরিয়াসিস থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় - 

নিমপাতা -সোরিয়াসিস রোগটি সারাতে নিম পাতা অনেক ভাল কাজ করে। নিম পাতাতে থাকা এন্টিবায়োটিক গুণ এক নিমিষেই সোরিয়াসিস রোগ ভালো করে দেয়। আপনার শরীরের যদি সোরিয়াসিস রোগ হয়ে থাকে তাহলে কোন উপকারে চিন্তা করবেন না নিমপাতা আপনার শরীর থেকে যাবতীয় সমস্যা দূর করে দিবে।

 আপনার শরীরের যদি সোরিয়াসিস রোগটি হয়ে থাকে তাহলে আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ৪ থেকে ৫ নিম পাতা নিয়ে চিবিয়ে এক গ্লাস পানি দিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে আপনার শরীরের যাবতীয় চর্মরোগ ভালো হয়ে যাবে।

আবার আপনি কিছু নিম পাতান তুলে সেগুলোকে ভালো করে বেটে যে যে স্থানে আপনার শরীরে সোরিয়াসিস  রোগটি হয়েছে সেই সেই স্থানে নিম পাতা টা লাগিয়ে দিতে পারেন এতে খুবই জলদি কাজ করবে।

নারিকেল তেল - আপনার শরীরে যদি সোরিয়াসিস হয়ে থাকে তাহলে এ রোগটি ভালো করতে নারিকেল তেল আপনাকে সাহায্য করবে।আপনার শরীরে যদি সোরিয়াসিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি সামান্য পরিমাণে তেল নিয়ে নারিকেল তেল নিয়ে তাদের মধ্যে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন নিয়ে সেটা গরম করে নিন । তারপর আপনি আপনার পুরো শরীরে সে নারকেল তেলটি মালিশ করতে থাকুন। নারিকেল তেলের ব্যাকটেরিয়া ও এন্টিবায়োটিক আপনার শরীর থেকে যাবতীয় রোগ ভালো করে দিবে

অ্যালোভেরা - আপনার শরীরের সোরিয়াসিস এককটি ভালো করতে আপনি এলোভেরা  সাহায্য নিতে পারেনকরতে পারেন। আপনার শরীরের যদি কোন স্থানে সোরিয়াসিস হয়ে থাকে তাহলে আপনি সবার প্রথমে একটি এলোভেরা নিতে হবে একটি এলোভেরা নেয়ার পর সেটা থেকে জেলি বের করে যে যে স্থানে সোরিয়াসিস হয়েছে সেই সেই স্থানে লাগিয়ে ফেলতে হবে এতে খুবই দ্রুত আশা করা যায় সোরিয়াসিস ভালো হয়ে যাবে।

সোরিয়াসিস রোগের ক্রিম ও ওষুধের নাম -

• PREDNISOLONE
• BETNELAN
• ORADEXON
• LNJ
• TRIAMCENOLONE ACETONIDE
• BETABLOCER
• A C E INHIBITOR
• TERBINAFIN
• XENOKERM OINTEMENT
• DYVON
• DOVONEX
• TERRASIL
• PASITREX
• NYCLOBATE
• PSORCUTAN
• PROPYSALIC